Donate 1500 BDT Monthly, Change Life
১ জন শিক্ষার্থীর দায়িত্ব নেয়ার জন্য অপশন গুলো হলোঃ
১। মাসিক ১,৫০০ টাকা
২। ত্রৈ-মাসিক ৪,৫০০ টাকা
৩। অর্ধবার্ষিক ৯,০০০ টাকা
৪। বার্ষিক ১৮,০০০ টাকা
Donate here – https://odommobangladesh.org.bd/product/sponsor-a-child-today
মজার ইশকুল (একটি অদম্য বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন উদ্যোগ) সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক, অলাভজনক সংগঠন। তরুণদের সমন্বয়ে পথশিশুদের জন্য পরিচালিত হচ্ছে জানুয়ারি ১০, ২০১৩ সাল থেকে । সরকারী অনুমোদন প্রাপ্ত ( Govt. Regi. No S 12055 ) অদম্য বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন প্রতিটি পথশিশুর জন্য নিশ্চিত করছে খাদ্য, শিক্ষা, প্রযুক্তি, চিকিৎসা, নিরাপদ বাসস্থানসহ প্রয়োজনীয় আনুষঙ্গিক সকল বিষয়।
আমাদের লক্ষ্যঃ পথশিশু মুক্ত বাংলাদেশ।
আমাদের উদ্দেশ্যঃ বন্ধু হওয়া, স্বাবলম্বী ও সুস্থ জীবন নিশ্চিত করা।
আমাদের বিশ্বাসঃ
খাদ্য – শিক্ষা – প্রযুক্তি শ্লোগানে চলা অদম্য বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন সকল পথশিশুর পুনর্বাসনে ও তাদের দেশের সম্পদ হিসেবে গড়ে তুলতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। অদম্য বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন বিশ্বাস করে যে খালি পেটে কোনো শিশুর শিক্ষা অর্জন করার ব্যাপারটা কাল্পনিক। এ জন্যই তাদের পড়ালেখার প্রতি আগ্রহী করে তোলার পাশাপাশি প্রতি ক্লাসে তাদের খাবার সরবরাহ করা আমাদের মূল উদ্দেশ্য। যতদিন না পরিবার থেকে দূরে থাকা শিশুদের পুনর্বাসন ও কারিগরী শিক্ষার মাধ্যমে সমাজে জায়গা করে দিতে পারছি ততদিন আমদের চেষ্টা অব্যহত থাকবে।
স্পন্সর এ চাইল্ড একটি ফান্ড রাইজিং পদ্ধতি, যার মাধ্যমে কোনো মজার ইশকুল তার স্থায়ী ইশকুলগুলোতে অধ্যয়নরত প্রত্যেকটি শিশুর জন্য আলাদাভাবে অর্থ সংগ্রহ করে থাকে, যা তাদের শিক্ষার খাতে ব্যয় করা হয়। অর্থাৎ, একজন শিশুর জন্য একজন শিক্ষা উন্নয়ন অভিভাবক থাকে, যিনি সেই শিশুর উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করার জন্য তার শিক্ষার দায়িত্ব নিয়ে থাকে।

Why, is Child Sponsorship important? Here our Explanation
মজার ইশকুল পথশিশু মুক্ত বাংলাদেশ গড়ার যে লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে তা কখনোই কারো একার পক্ষে সম্ভব না। এই শিশুরা মৌলিক সকল চাহিদা থেকে বঞ্চিত। তাদের মৌলিক চাহিদাগুলো পূরণ করার জন্য প্রয়োজন হয় বাধাহীন সহযোগীতার যা একজন শিক্ষা উন্নয়ন অভিভাবক করে থাকে। স্পন্সর এ চাইল্ড এর মাধ্যমে শিক্ষা উন্নয়ন অভিভাবক ও শিক্ষার্থীর মধ্যে গড়ে ওঠে এক নিবিড় সম্পর্ক।
